The character of the virus has changed
Build the ruined Planetary Twin Fields of the Lost World Civilization. Countries that have destroyed their twin bodies have different planetary twin fields.
Build the ruined Planetary Twin Fields of the Lost World Civilization. Countries that have destroyed their twin bodies have different planetary twin fields.Those who possess atomic twin beam bombs destroy the planetary twin field at that location if they hit it anywhere. If the charge is stored on the twin Earth, it will gradually become usable again.Again, the use of any means including missiles, drones, factories, computer construction, electricity, minerals, etc., has caused more serious damage to the current civilization than the short-range damage caused by nuclear bombs.
If someone creates war conditions on Twin Earth or does it themselves they own the Lost Planetary Twin Field. The problem is of their own making. Because they have removed most of the mineral bodies in a country. In this their planetary twin field or twin mineral body is thinned. Again, their country has become a dwarf twin planetary field due to this lost world. Being a concrete dwarf, Twin is separated from Earth. Toxic decay hydrogen helium also seeps through twin sewage lines through the Twin Cities.Ammonia twin fusion fission of hydrogen helium twin is also being produced here. A complex dwarf twin drifts through the surface sky and sky surface of the city of fake scientists.
Rainbow is the twin surface color or day color of the Twin Earth or Pole Star.And the color of the night is the twin earth called Sun when it is dark, and then the anti-planetary twin field creation machine is a novel invention of reducing the temperature of the twin earth with white color as a substitute for the air cooler machine, which is also heard to prevent the increase in the temperature of the twin earth.Warming is not a planetary twin field destruction theory.
Rakim University mentions the rainbow in its definition of Earth.Its construction tells you to arrange plants for mineralization where minerals have been lost and to recover places where minerals have been buried to form dwarven cities. Not to paint white.Twin Dwarf Planetary Field is home to the AC machine.
Cover the city with white paint. Then his anti-black hole twin field will produce seven colors of the rainbow, the combined color of which is white from this theme. But in the black hole theory, if the rainbow is lost, the black hole is present.
For this, if you make your city day color white and night black and white twin earth day and night, your city day night rainbow will never show.The sun cannot make a city. As a result, the earth on the contrary will be frozen there. Twin water from anti field or underground will also freeze if city twin field is painted white. These are unscientific activities.
Meanwhile, the United States has announced the use of Gold Dome instead of Iron Dome to protect their country's defense.The Iron Dome laser weapon is capable of creating twin beam concentrates of lasers to destroy any iron weapons that come from the sky, although the Twins have not learned to use the formula. Now announced the creation of lasers with stronger concentration forms of gold heavier than iron.
No one has the power to prevent the current civilization wars in this present age.Now, as drones are being made cheaply, if an enemy enters the airspace of a country with five or 10 or suddenly 100 or 10,000 drones, then this laser will automatically hit after seeing it through the radar.And the twin surface of the big city will be surrounded by sky sewerage and the fission fusion of hydrogen helium twin will come out from the fission fusion of ammonia twin and give fire.
Again, the artificial shortage of oxygen here will cause the fire to catch fire in the dwarf magnet that is connected to the opposite country. Most of the Lost Worlds do not have opposite oceans.The lasers are also destroying the ice in the twin fields of water. The twin is making Pani the dwarf twin. Any movement of civilization is moving to the point where the UV twin continues to concentrate the dwarf twin field.Soon the twins will be crying for water. Minerals, machinery, technology business, hybrid - plant and animal business, transport business, pesticide chemical fertilizer business will suffer. Will start fleeing the city. This civilization will not keep even the village safe.
Each twin village is still habitable by fixing the mini planetary twin field by modifying the village. This too will be lost by the current fake science university civilization.
One thing Elon Musk has realized is that the sun is destroying the earth. So want to start life insurance to live on Mars. But don't realize that the twin planets living on Mars are also dwarfs.This night's Twin Earth Sun has now filled the village with such plants that even 1℅ of the plants at night cannot produce oxygen, these plants are producing ultraviolet twin rays and hitting those living on the opposite side with these twin rays, turning them into lost worlds.Not to mention the fake scientists of the quantum field. Because they are first of all, their family and neighborhood colleagues are making these Twin Rays 24 hours a day and night and living in such an automatic factory of their own making.That is, entire cities, university campuses and any research facility anywhere have been destroyed and those who are against them.
The Sun, which is the dark matter twin of the Earth's twin Earth, has its smallest and largest twin spread out in a planetary twin of similar opposite polar days.There fake labs are always more sun than night dark and its day solstice has gone opposite to the days that labs have established. The twin beam of a rock mass that is the twin volume of the twin earth minerals is now producing the ultraviolet twin field. The entire twin world is getting metallic twinned. Which changes the character of the virus and is making stone instead of making virus in the human body. As is the twin sky of the twin dust storm.
A strange human civilization is now living. Incidentally Einstein Hawking Planck Nicolas Tesla' is illiterate. Still primitive Fake scientists mentioned making comparisons with humanity. Juboraj/2025.05.22
ভাইরাসের চরিত্র পাল্টে গেছে
লস্ট ওয়ার্ল্ড সভ্যতার ধ্বংসপ্রাপ্ত প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড নির্মাণ করুন। যেসব দেশ তাদের টুইন বডিকে ধ্বংস করেছেন সেসব দেশের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড আলাদা। পরমাণু টুইন বিমের বোমার অধিকারী যারা তারা তা কোথাও মারলে সেই স্হানের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ধ্বংস হয়। টুইন পৃথিবীতে চার্জ মজুদ থাকলে ধীরে ধীরে তা আবার ব্যবহার উপযোগিতা পায়। আবার এসব প্রক্ষেপনের জন্য ক্ষেপনাস্ত্র, ড্রোনসহ যেকোনো উপায় তৈরি, কারখানা চালানো, কম্পিউটার নির্মাণ এর ব্যবহারের যাবতীয় টুল্সসহ বিদ্যুত, খনিজ ইত্যাদির ব্যবহারে যে ক্ষতি পরমাণু বিম বোমা স্বল্প পরিসরের ক্ষতির চেয়ে মারাত্মক বেশি করে ক্ষতি করে ফেলেছে বর্তমান সভ্যতা।
টুইন পৃথিবীতে যদি কেউ যুদ্ধ পরিস্হিতি তৈরি করে অথবা নিজেই করে তারা লস্ট প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের অধিকারী। অসুবিধা তাদেরই তৈরি হয়ে গেছে। কেননা কোনো দেশে খনিজ বডির অধিকাংশ তুলে ফেলেছেন তারা। এতে তাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড বা টুইন খনিজ বডি পাতলা হয়ে গেছে। আবার এই লস্ট ওয়ার্ল্ড এসব নিয়ে যাওয়ায় তাদের দেশও ডোয়ার্ফ টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড হয়ে গেছে। য কঙ্ক্রিটের ডোয়ার্ফ হওয়ায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে টুইন পৃথিবী থেকে। বিষাক্ত পচন হাইড্রোজেন হিলিয়ামেরও টুইন শহরের অভ্যন্তর দিয়ে টুইন শুয়ারেজ লাইন হয়ে চলে গেছে। এখান দিয়েও হাইড্রোজেন হিলিয়াম টুইনের অ্যামোনিয়া টুইন ফিউশন ফিশন তৈরি হচ্ছে। একটি জটিল ডোয়ার্ফ টুইন প্রবাহিত হচ্ছে ফেক বিজ্ঞানীদের শহরের সারফেস আকাশ ও আকাশ সারফেস দিয়ে।
রঙধনু টুইন পৃথিবী বা পোল স্টারের টুইন সারফেসের রঙ বা দিনের রঙ। আর রাতের রঙ সূর্য নামক টুইন পৃথিবীর অন্ধকার যখন তখন এন্টি প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড সৃষ্টির মেশিন এয়ারকুলার মেশিনের সাবস্টিউট হিসাবে সাদা রঙ দিয়ে টুইন পৃথিবীর তাপমাত্রা কমানোর অভিনব আবিস্কার যা টুইন পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি ঠেকানো যাবে বলেও শোনা যাচ্ছে। উষ্ণতা বৃদ্ধি প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ধ্বংসের কোনো থিওরি নয়।
রাকীম ইউনিভার্সিটি পৃথিবীর সংজ্ঞার মধ্যে রঙধনুর কথা বলেছে। এর নির্মাণে আপনাকে খনিজ তৈরির জন্য উদ্ভিদের বিন্যাসের কথা বলেছে যেখানে খনিজ হারানো গিয়েছে আর খনিজকে যেখানে চাপা দিয়ে ডোয়ার্ফ শহর বানানো হয়েছে সেসব স্হানকে উদ্ধার করতে বলা হয়েছে। সাদা রঙ করতে নয়। এসি মেশিনের ঘরতো টুইন ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটারি ফিল্ড।
শহরকে ধরুন সাদা রঙ দিয়ে ঢেকে দিলেন। তাহলে ওর এন্টি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড রঙধনুর সাত রঙ তৈরি করবে যে সাতের সন্মিলিত রঙ সাদা হয় এই থিম থেকে। কিন্তু ব্ল্যাক হোল থিওরিতে রওধনু হারালে ব্ল্যাক হোল বর্তমান কালের হয়।
এর জন্য আপনার শহর দিবসের রঙ সাদা করেছে আর রাতে সাদা কালোর টুইন পৃথিবী দিবস ও রাত তৈরি করলে আপনার শহরের দিবস রাত রঙধনু কখনো দেখাবে না। সূর্য তৈরি করতে পারবে না শহর। ফলে বিপরীতে যে পৃথিবী সেখানে হিমশীতল হয়ে যাবে। এন্টি ফিল্ড থেকে বা ভূগর্ভস্হ টুইন পানিও বরফ হয়ে যাবে শহরের টুইন ফিল্ড সাদা রঙ করলে। এসব অবৈজ্ঞানিক এক্টিভিটি।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আয়রন ডোমের পরিবর্তে গোল্ড ডোম ব্যবহার করার ঘোষনা দিয়েছেন তাদের দেশের প্রতিরক্ষার সুরক্ষার জন্য। আয়রন ডোম লেজার অস্ত্র এমন যা দিয়ে আয়রনের তৈরি যেসব অস্ত্র আকাশ দিয়ে আসবে সেসবকে ধ্বংস করার মতো লেজার টুইন বিম কনসেন্ট্রেড তৈরি করা যদিও টুইন ফর্মূলা ব্যবহার করতে শিখেনি। এখন আয়রনের চেয়ে ভারি গোল্ডের মতো শক্তিশালী কনসেন্ট্রশন ফর্ম লেজার তৈরি করার ঘোষনা দিয়েছে।
বর্তমান সভ্যতার যুদ্ধগুলো প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কারো নেই এই বর্তমান যুগে। এখন ড্রোন যেমন সস্তায় তৈরি হচ্ছে তাতে যদি বিক্ষিপ্তভাবে পাঁচটি বা ১০ টি কিংবা হঠাৎ ১০০ টি বা ১০০০০ ড্রোন এরকম কোনো দেশের আখাশ সীমায় প্রবেশ করায় কোনো শত্ুপক্ষ তাহলে রাডার দিয়ে দেখে এই লেজার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আঘাত করতে থাকবে। এতে টার্গেট বার বার আঘাত করতে করতে বিপরীত আকাশের পাতলা টুইন স্তর ফুটো হয়ে যাবে। টুইন ওয়াটার এন্টি ফিল্ডে থাকায় আলফা বিটা গামা টুইন দুদিক দিয়ে ফুটো করে দেশটিতে আগুণ ধরিয়ে দেবে। আর বড় বড় শহরের টুইন সারফেস আকাশের সুয়ারেজ দিয়ে ঘেরাও ভেঙ্গে অ্যামোনিয়া টুইনের ফিশন ফিউশন থেকেও হাইড্রোজেন হিলিয়াম টুইনের ফিশন ফিউশন বেড়িয়ে এসে আগুণ ধরিয়ে দেবে।
আবার এখানের অক্সিজেনের কৃত্রিম যে সংকট তৈরি হবে তাতে দেশটির বিপরীতে যে ডোয়ার্ফ ম্যাগনেট সংযুক্ত হয়ে আছে সেখানেও আগুণ ধরে যাবে। অধিকাংশ লস্ট ওয়ার্ল্ডের বিপরীত মহাসাগরের সাথে নেই।
লেজারগুলো পানির টুইন ফিল্ডের বরফকেও ধ্বংস করছে। টুইন পানিকে ডোয়ার্ফ টুইন তৈরি করছে। সভ্যতার যে কোনো চলাফেরা এমন পর্যায়ে চলে যাচ্ছে যে ইউভি টুইন কনটিনিউ ডোয়ার্ফ টুইন ফিল্ডকে ক্রমেই কনসেন্ট্রেড করছে। অচিরেই টুইন পানির হাহাকার লেগে যাবে। খনিজ, মেশিনারিজ,টেকনোলোজী ব্যবসায়ী, হাইব্রিড - উদ্ভিদ ও প্রাণীজ ব্যবসায়ী, পরিবহন ব্যবসায়ী কিটনাশক রাসায়নিক সার ব্যবসায়ী মহাবিপদে পরে যাবে। শহর ছেড়ে পালানো শুরু করবে। নিরাপদ বলতে গ্রামকেও রাখবে না এই সভ্যতা।
গ্রামকে পরিবর্তন পরিবর্ধন করে প্রতিটি টুইন গ্রামের মিনি প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডকে ঠিক করে বসবাসের সুযোগ আছে এখনও। এটিও হারিয়ে ফেলবে বর্তমান ফেক সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতা।
ইলন মাস্ক একটি বিষয় বুঝতে পেরেছেন যে সূর্যই ধ্বংস করে ফেলছে পৃথিবীকে। তাই মঙ্গলে বসবাস করার জন্য লাইফ ইন্সিওরেন্স চালু করতে চান। কিন্তু বুঝতে পারছেন না যে মঙ্গলে বসবাসের টুইন স্হানও ডোয়ার্ফ। এই রাতের টুইন পৃথিবী সূর্য এখন গ্রামকে এমন উদ্ভিদে ভরিয়ে দিয়েছে যে রাতের ১℅ উদ্ভিদও অক্সিজেন তৈরি করতে পারে না বলে এসব উদ্ভিদই আল্ট্রাভায়োলেট টুইন রে তৈরি করে বিপরীত দিকে যারা বসবাস করছে তাদের এই টুইন রে দিয়ে আঘাত করে লস্ট ওয়ার্ল্ডে পরিণত করছে। কোয়ান্টাম ফিল্ডের ফেক বিজ্ঞানীদের উদাহরন দেওয়ার মতো না। কেননা এরা সবার আগে ওদের পরিবার প্রতিবেশি কলিগদের নিয়ে দিন রাত চব্বিশ ঘন্টা এই টুইন রে তৈরি করছে এবং এমন নিজেদের তৈরি স্বয়ঙ্ক্রিয় ফ্যাক্টরিতে বসবাস করছে। অর্থাৎ সম্পূর্ণ শহর, বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর আর যেকোনো স্হানের যে কোনো গবেষাগার ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ওদের বিপরীতে যারা আছে।
যে সূর্য অন্ধকারের টুইন ম্যাটার হয়ে টুইন পৃথিবী হয়ে আছে এর ক্ষুদ্রতম এবং বৃহত্তম টুইন ছড়িয়ে আছে একইরকম বিপরীত ধ্রুবতারার দিন হয়ে প্ল্যানেটারি টুইনে। সেখানে ফেক গবেষণাগার সবসময় রাতের অন্ধকরের চেয়ে বেশিরকম সূর্য আর ওর দিন ধ্রুবতারা বিপরীতে চলে গেছে যেদিন যেসব গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করেছে। একটি ঢিলার টুইন বিম খন্ডও যে টুইন পরিমাণ টুইন পৃথিবীর খনিজ এটিও এখন আলট্রাভায়োলেট টুইন ফিল্ড তৈরি করছে। সমগ্র টুইন পৃথিবী মেটালিক টুইন করে ফেলছে। যা ভাইরাসের চরিত্র পাল্টে মানবদেহের ভাইরাস তৈরি না করে পাথর তৈরি করছে। যেমন হচ্ছে টুইন ধূলিঝড়ের টুইন আকাশ।
অদ্ভূদ মানব সভ্যতার বসবাস এখন চলছে। আপাদোমস্তক আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক নিকোলাস টেসলারা' অশিক্ষিত। এরপরও আদিম মানবসভ্যতার সাথে তুলনা তৈরি করে উল্লেখিত ফেক বিজ্ঞানীরা। । যুবরাজ /২২.০৫.২০২৫