The alien theory is recalled
The opposite rotation of our planetary twin fields is called the Star and the Sun. When the Sun is Earth at night, it is day in the opposite sky as the Pole Star.
The opposite rotation of our planetary twin fields is called the Star and the Sun. When the Sun is Earth at night, it is day in the opposite sky as the Pole Star. So the pole star which is seen as big in Bangladesh is not the same big pole star in Europe or Africa.Their anti-space twin moon or two of Uranus, two of Venus (north-south) from the anti-field of these skeletal twin planets are being rotated separately by making turbines. Turbines are being talked about like generating electricity in river currents.
You must understand that those who put dams of any kind on the river have done damage to the twin planet formation system.
Again these rivers have been made cities. Running streams of water do not exist anywhere on the twin worlds. People now take pride in the area and invite tourists from all over the world to see the mini turbines that spin from the flow of two springs. People from all over the world go to that area by plane to see these tiny spots.The oxygen produced by the twin suns and twin pole stars by fissioning thousands of tons of water is largely burned up by the travel enthusiasts. Again, the anti-planetary field is created around Jharna Dhara (fountain) as nearby cities are built for foreign travelers.This permanently slows down the turbine. In this way thousands of mountain springs have been stopped. How much water from the anti space? Many countries have lost six seasons because they ended up treating these twin turbines as valuable minerals.The 6 twin planetary 6 blades of the turbine rotate in the direction opposite to the 6 (twin) rotating during the day. These minerals now have 4 3 or 4 3 turbine blades to exclude.Now these so-called scientists and uneducated humanity are appearing with the knowledge of 6 turbine fans or 6 twin season territories. As a result, some of the turbine blades of the minerals there have to be lifted.First, the Europeans destroyed their continent for several centuries, North America, Latin America, Africa, the twin planets or minerals, and the Middle East is now ending. East Asia has progressed to finish South Asia as well.There is little left for the Sun and Pole Star magnets to reverse directly. For a few days social media is saying that a device has been developed where aliens can be seen, the device will instantly fence where the aliens are. And then maybe aliens can be destroyed.
And when Rakim University Bangladesh defined aliens in dark matter theory and informed all the countries this stupidity continues.
The anti-space of the United States is seen in the opposite sky when the tools of the modern blacksmithing industry of Western countries, including the United States, burn and burn oxygen. This is because oxygen is suddenly depleted in small areas. And opposite space is seen.
Like if it shows Donald Trump's body is an asteroid body. That is, X-ray twin beams inside his body produce video. As long as the lack of oxygen goes on, Donald Trump is sick.But this oxygen vacuum causes wildfires to occur in the area where Trump resides, or wildfires occur at the opposite time of day and night (usually at night) or volcanoes erupt. Therefore, the movement of aircraft or spaceships through the twin air limits of any country is moving towards a dangerous form. Or more energy is applied to a surface, creating an oxygen void in the opposite space. Then there are also fires or volcanoes, earthquakes, etc.X-ray video of space or opposite space thus aliens. For example, when the limousine moves at night, only the lights are visible.As it goes on, the area is depleted of oxygen due to many vehicles or industry. If a small range of X-rays emanate from the region near the twin beam black hole in the limousine's sky, it can be seen in the sky from the opposite day space and this limousine will be alien.Now if that happened 1/2 mile around that limousine it would be like the recent Texas or Hollywood wildfires for oxygen deprivation.
This would be a very large asteroid or comet that would normally be visible from the ocean. And NASA will see from the ISS. Large aliens that can be seen from the ocean are on the day. To know these, the world's first Black Hole Science Prototype University or Rakim University has been established in Bangladesh. All details on its website. A giant Einstein tumor (dwarf) has formed in our planetary twin. The Universal Truth Science Theory for emergency operations has been discovered and communicated to the entire world for four years. Juboraj/2025.04.12
এলিয়েন থিওরি আবার মনে করে দেওয়া হলো
আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের পরস্পর বিপরীতের ঘূর্ননকে স্টার এবং সূর্য বলে।রাতে যখন সূর্য হয় পৃথিবী তখন বিপরীত আকাশে দিন থাকে পোল স্টার হয়ে। তাই বলে বাংলাদেশে পোল স্টার বড় হিসাবে যেটি দেখা যায় সেটি কিন্তু সেই বড় পোল স্টার ইউরোপ বা আফ্রিকার একই নয়। এদের এন্টি স্পেস টুইন চাঁদ বা ইউরেনাসের দুটি করে, ভেনাসের দুটি করে (উত্তর দক্ষিণ) এন্টি ফিল্ড থেকে এসব স্কেলেটাল টুইন গ্রহকে পৃথকভাবে টারবাইন বানিয়ে ঘুরানো হচ্ছে। নদীর স্রোতধারায় বিদ্যুত উৎপাদনের মতো টার্বাইনের কথা বলা হচ্ছে।
বুঝতে পারছেন নিশ্চয় যে নদীতে যারা যে কোনো ধরনের বাঁধ দিয়েছেন কিরকম ক্ষতি করেছেন তাদের টুইন প্ল্যানেট তৈরি হওয়ার সিস্টেমে।
আবার এসব নদীকে করা হয়েছে শহর। পানির চলমান ধারা টুইন পৃথিবীর কোথাও নেই। দু একটি ঝর্না ধারার প্রবাহ থেকে যে মিনি টারবাইন ঘোরে সেই এলাকা নিয়ে মানুষ এখন গর্ব করে আর পৃথিবীর সকল পর্যটককে দাওয়াত দেয় এসব দেখে যেতে। প্লেনে চড়ে সারা পৃথিবী থেকে সেই এলাকায় মানুষ দেখতে যায় এসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্পট। হাজার হাজার টন পানির ফিশন ঘটিয়ে যে অক্সিজেন তৈরি করে টুইন সূর্য ও টুইন পোল স্টার তা এসব ভ্রমণ পিয়াসীদের যাতায়াতেই অনেকাংশে পুড়ে যায়। আবার ঝর্না ধারার আশে পাশে বিদেশী ভ্রমণকারীদের জন্য কাছাকাছি শহর নির্মাণ করায় সেখানে এন্টি প্ল্যানেটারি ফিল্ড তৈরি করা হয়। যা স্হায়ীভাবে এই টার্বাইনকে ঘোরার গতি কমিয়ে দেয়। এভাবে পাহাড়ের ঝর্না বন্ধ হয়ে গেছে হাজার হাজার। আর কতো এন্টি স্পেস থেকে পানি তুলবেন? অনেক দেশের এসব টুইন টার্বাইনকে মূল্যবান খনিজ মনে করে শেষ করে ফেলেছেন বলে ছয়টি ঋতু হারিয়ে ফেলেছে। টার্বাইনের ৬ টি টুইন গ্রহের ৬ টি পাখা দিনে যে ডাইরেকশনে ঘোরে তার বিপরীত ডাইরেকশনে ৬ টি (টুইন) ঘোরে। এসব খনিজ এখন যাদের ৪ টি তিনটি আছে বা ৪ টি ৩ টি করে টার্বাইনের পাখা আছে তাদের কথা বাদ দিন। এবার এসব কথিত বিজ্ঞানী এবং অশিক্ষিত মানবসভ্যতা ৬ টি টার্বাইন পাখা বা ৬ টি টুইন ঋতুর টেরিটোরি যেখানে, সেখানে জ্ঞান নিয়ে হাজির হচ্ছে। একারণে যে সেখানকার খনিজের কয়েকটি টার্বাইনের পাখা তুলে আনতে হবে। প্রথমে ইউরোপীয়রা কয়েক শতাব্দি ধরে নিজেদের মহাদেশকে ধ্বংস করে উত্তর আমেরিকা ল্যাটিন আমেরিকা আফ্রিকার টুইন প্ল্যানেট বা খনিজ শেষ করে মধ্য প্রাচ্য এখন শেষ করছে। পূর্ব এশিয়া শেষ করে দক্ষিণ এশিয়াও শেষ করতে অগ্রসর হয়েছে। সামান্য আর বাঁকি আছে সূর্য ও পোল স্টারের ম্যাগনেট সরাসরি উল্টে যাওয়ার।
কয়েকদিন হলো সোস্যাল মিডিয়া বলছে এমন ডিভাইস তৈরি করা হয়েছে যেখানে এলিয়েন দেখা যাবে সেই ডিভাইস এলিয়েন কোথায় আছে তা তাৎক্ষণিকভাবে বেড় করবে। এবং তাহলে হয়তো এলিয়নকে ধ্বংস করা যাবে।
আর যখন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ এলিয়েনের সংজ্ঞা দিয়েছে ডার্ক ম্যাটার থিওরিতে এবং তা সকল দেশকে অবহিত করা সত্বেও এমন মূর্খতা চলমান রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর অত্যাধুনিক যতো কামার শিল্পের টুলস অক্সিজেন পোড়ায় এবং পুড়িয়ে চলে তখন বিপরীত আকাশের যুক্তরাষ্টের এন্টি স্পেস দেখা যায়। এই বিষয়টি ছোট ছোট স্হানে হঠাৎ অক্সিজেন শূন্য হয়ে পরে। আর বিপরীত স্পেস দেখা যায়।
যেমন এটি যদি ডোনাল্ড ট্রাম্পের বডিকে দেখায় তা হয় একটি এস্টরয়েড বডি। অর্থাৎ তাঁর বডির ভিতরের এক্সরে টুইন রশ্মির ভিডিও তৈরি করে। যতোক্ষন অক্সিজেন শূন্যতা চলে ততোক্ষন ডোনাল ট্রাম্প অসুস্হ হয়ে পরে। কিন্তু এই অক্সিজেন শূন্যতার কারণে ট্রাম্প যে এলাকায় অবস্হান করেন সেই এলাকায় দাবানল সৃষ্টি হয় অথবা দিন রাতের একই সময়ের বিপরীত স্পেসে এই দাবানল তৈরি হয় (সচরাচর রাতে) অথবা আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত শুরু হয়ে যায়।
এজন্য যে কোনো দেশের টুইন আকাশ সীমা দিয়ে উড়োজাহাজ কিংবা স্পেসশিপ চালনা ভয়াবহ রূপের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কিংবা কোনো বেশি ইনার্জি কোনো সারফেসে ব্যবহার হওয়ায় বিপরীত স্পেসের অক্সিজেন শূন্যতা সৃষ্টি হয়। তখন সেখানেও দাবানল কিংবা আগ্নেয়গিরি ভূমিকম্প ইত্যাদি সংঘটিত হচ্ছে। স্পেস অথবা বিপরীত স্পেসের এক্সরে ভিডিও এভাবে এলিয়েন। যেমন রাতে যখন লিমুজিন চলে শুধু আলো দেখা যায়। এটি চলতে গিয়ে সেই এলাকায় অনেক ভেহিক্যাল বা ইন্ডাস্ট্রি চলায় অক্সিজেন শূন্য হয়ে যায় লিমোজিনের আকাশে যদি অল্প পরিসরকে এক্সরে রশ্মি টুইন রশ্মি ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী অঞ্চল থেকে বেড়িয়ে আসে তাহলে এটিকে বিপরীতে দিনের স্পেস থেকে আকাশে দেখা যাবে আর এই লিমোজিন হবে এলিয়েন। এখন ঐ লিমোজিনের আশে পাশের ১/২ মাইল যদি এমন হয় তাহলে এই অক্সিজেন শূন্যতার জন্য সাম্প্রতিক টেক্সাস বা হলিউড দাবানলের মত হবে।
এটি হবে অনেক বড় এস্টরয়েড বা ধূমকেতু যা সচরাচর দেখা যাবে মহাসাগর থেকে। আর নাসা দেখতে পাবে আইএসএস থেকে। মহাসাগর থেকে দেখা যাবে যা তা বড় আকারের এলিয়েন দিনে। এসব জানার জন্য পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স প্রটোটাইপ ইউনিভার্সিটি বা রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বাংলাদেশে। এর ওয়েবসাইটে সব বিস্তারিত। আমাদের প্ল্যানেটারি টুইনে বিশাল আইনস্টাইন টিঊমার তৈরি হয়েছে। জরুরি অপারেশনের জন্য ইউনিভার্রসাল ট্রুথ সাইন্স থিওরি আবিস্কার করে জানানো হয়েছে সমগ্র বিশ্ববাসীকে। ওয়েবসাইট -http://www.rakimuniversity.com যুবরাজ /১১.০৪.২০২৫।