Planetary black hole twin field construction method by precise plant configuration
The day and night troposphere that are the twin mineral worlds are here to be known to present day civilizations about their properties.
The day and night troposphere that are the twin mineral worlds are here to be known to present day civilizations about their properties. The result of which says that not even one kg or one liter of mineral can be extracted from anywhere.Rather, the minerals that are taken from the voltage of the bank or the economics class of the university or the walls of the house, the ceiling, the floor, the furniture, or the road, or the mechanical technology, the office vehicle, the laboratory, from where these things have been done must be brought back.These are built on the mistakes of our educational civilization.
If we truly want to be part of an educated human race then how are you teaching fake science universities and fake science related degrees teaching you and your next generation the path to extinction without learning how to explore the world.
Now I saw on social media that the ocean has been found 437 miles below the surface. They claim to be scientists and are taking salary from the state. Because by looking like this, they are teaching in the university and creating students.And the seismic survey that has to be done shows that both the sky and the minerals are blocking the formation of the day-night world. Rakim University has discovered the theory of these issues.
As you approach the mountain you find water parallel to the ground near you at its base.It is also opposite space water and very close. And the skeletal twin brings minerals up from below the twin of the troposphere as they do from the plane. Your upper and lower sky are joined together by one of the mineral beams and the other of the gaseous beams.If the matter is north of an iron bar magnet, the south is called the atmosphere of the northern sky, or if the magnet is south of the sky, its north is the atmosphere. And the two udayachals (risings) and two ustachals (settings) of the planetary twin field or the twin body of the twin earth are formed in this way. They are pulsar nebula in opposite direction nebula pulsar. Seeing the twin walls of the galaxy burst. Or each country is seeing all their people together creating the Tibetan rift or many such rifts.To see this would require civilizations inhabiting the Twin Earths and allowing the Twin Planetary Fields to function. Everyone is watching this rift widen using various anti-planetary objects. It is not education but a bad habit.
When a nebula dwarfs a pulsar, the planet's twin is a comet asteroid. If it is smaller than these, physics and chemistry are made. All the faculties of civilization are seeing these reverses either by creating artificial electricity or by transferring electrical twin fields.The work that the twin planetary field is doing by its twin earth is made up of the mineral twin and sky twin objects of the warped twin beam of the twin body of that earth. If its electric current stops, they will also stop. If the screws of the twin world body are opened, the university civilization will also be opened.
When you pick up minerals, its charge has moved the stratosphere from the mesosphere or mesosphere to the stratosphere and thereby changed the field of the troposphere twin.Or it should be seen from its opposite in the Karman line which is an anti-planetary activity and work done. For this, moving the moon or creating a crack in the moon will create a crack in the mountain or close the negative positive twin range of the mountain and show the train just above the lower troposphere and opposite to the direction the train is going.
Millions of liters of twin water fields were destroyed by anti-fields. Many oxygens have destroyed the twin fields. Then you are doing this by destroying the twin fields of nitrogen. This means that even if it is your laboratory education, you will be wiped out if you put it into practice. Efforts are still ongoing to understand the black hole science theory and prevent the extinction of humanity.
In the meantime, such electromagnetic twin fields have been created in weapons by using the theory of Rakim University. The good part was repairing the planetary twin field. When Einstein, Hawking, Planck, Tesla's garbage has destroyed our living field.
They won't survive what Lost World is doing. But those who can quickly leave the city to make the planetary twin fields your home. Avoid using chemicals. Connect surface rainwater to river water to create balance plants.
As three quarters of the entire planetary twin field is three parts water and one part twin mineral and twin sky, plant the plants around you in such a way that one part of the plants can create oxygen in the world day and night.Arrange the other one part with fruits, vegetables, grains and herbs.
Also take care that the ancient species in your area do not become extinct. Do not go for monopolistic industrialization. Even if you do that, there should be a specified balance. Don't use machinery or AI.Have to do with the presence of human and animal life and balance the animal life in your planetary twin field of residence too. Balance plants with minerals that are rich in minerals in the soil.
Combined fission fusion twin cycle of planetary twin field twin mineral, twin sky and anti twin field water of twin charge from life breathing. According to observational reports of black hole theory, this formation twin field is being created with plants.Like two opposite Earth oxygenated twin plants that keep water flowing all the time. Because they are held by two opposite earths or the twin water charge will create their twin mineral and twin sky only when this twin water charge performs twin field fission fusion twin or can breathe.Then water is available in twin troposphere and mesosphere. Since the twin core analysis is done. From where the creation began and ended, it came to an end.
Now this fifty fifty water north south, south north magnetic twin field with 20℅ water flow day and night flow twin 6 hills or skeletal planets should be operated twin turbine engines. Then you have to build a plant that provides oxygen only during the day. Only then the standard measurement is obtained which will hold 20℅ of water in a day or turn the negative positive magnet of the mountain of nitrogen twin with oxygen twin.And since Almighty Allah has created like this.
Therefore instead of 50℅ oxygenated plant as mentioned earlier one part day and night oxygenated plant will be required and three parts day plant will have to meet the food requirement of animal world. Each individual product producer in the Grameen Haat market will produce plant extracts from this fraction.Necessary natural fish meat market will also be created according to demand. Since there are no cities or mineral exploitation, the Dwarf Twins have created unworldly uneducated civilizations.
Besides, the period of extinction of extraterrestrial civilization is very close at any moment. Juboraj/2025.06.03
উদ্ভিদের সঠিক বিন্যাস দ্বারা প্ল্যানেটারি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড নির্মান পদ্ধতি
দিবস ও রাতের ট্রপোস্ফেয়ার যে টুইন খনিজ পৃথিবী এখানে এদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে অবগত হওয়ার কথা বর্তমান সভ্যতার। যার রেজাল্ট বলছে কোথাও থেকে এক কেজি বা এক লিটার খনিজও উত্তোলন করা যাবে না। বরং যে খনিজ ব্যাংকের ভল্টেজে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনোমিক্স ক্লাসে কিংবা ঘরের ওয়ালে ছাদে ফ্লোরে আসবাবে কিংবা রাস্তায় কিংবা যান্ত্রিক টেকনোলজিতে অফিসে যানবহনে গবেষণাগারে যেখান থেকে তুলে এনে এসব করা হয়েছে সেখানে ফেরত দিয়ে আসতে হবে। এসব আমাদের শিক্ষা সভ্যতার ভুলের উপর তৈরি হয়েছে।
যদি প্রকৃত অর্থে আমরা শিক্ষিত মানবজাতির অন্তর্ভূক্ত হতে চাই তাহলে পৃথিবী খুঁজে বেড় করে আনার শিক্ষা গ্রহন ছাড়া আপনি কিভাবে ফেক সাইন্সের বিশ্ববিদ্যালয় ও ফেক সাইন্স রিলেটেড ডিগ্রি অর্জন করে আপনি এবং আপনার নেক্স্ট জেনারেশনকে বিলুপ্ত হওয়ার পথের শিক্ষার টিচিং দিচ্ছেন।
এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম যে মাটির নীচে ৪৩৭ মাইল গভীরে মহাসাগর পেয়েছে। এরা নিজেদের বিজ্ঞানী দাবী করে রাষ্ট্রের নিকট থেকে বেতন নিচ্ছে। কেননা এরকম দেখার মাধ্যমে ওরা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে ছাত্র তৈরি করছে। এবং যে সিসমিক সার্ভে করতে হচ্ছে এতে আকাশ এবং খনিজ দুটোই দিবস রাতের পৃথিবী তৈরি হওয়ার পথ বন্ধ করছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় এসব বিষয় থিওরি আবিস্কার করে বলেছে।
আপনি যখন পাহাড়ের কাছে যাচ্ছেন সেখানে এর পাদদেশে আপনার কাছাকাছি ভূমির সমান্তরালে পানি পেয়ে যাচ্ছেন। এটিও বিপরীত স্পেসের পানি এবং খুব কাছাকাছি। আর স্কেলেটাল টূইন খনিজের ট্রপোস্ফেয়ারের টুইনের নীচ থেকে বেড় করে এনেছেন যেমন সমতল থেকে যেভাবে করেন। আপনার উর্ধাকাশ ও নীচের আকাশ একসাথে যুক্ত এর একটি খনিজ বিমের অপরটি গ্যাসিয়াস বিমের। বিষয়টি একটি লৌহ দন্ডের ম্যাগনেটের উত্তর দক্ষিণের উত্তর আকাশের বায়ুমন্ডল হলে দক্ষিণকে খনিজ লোহা বলা হচ্ছে অথবা ম্যাগনেটটির দক্ষিণ আকাশ হলে এর উত্তর হবে বায়ুমন্ডল। এবং প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের বা টুইন পৃথিবীর টুইন বডির দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল তৈরি হয় এভাবে। এরা যে ডাইরেকশনে পালসার নীহারিকা বিপরীত ডাইরেকশনে নীহারিকা পালসার। গ্যালাক্সীর টুইন ওয়াল ফেটে ফেলে দেখছেন। বা একেক দেশ তাদের সব লোকজনকে এক সাথে করে তিব্বতীয় ফাটল বা এরকম বহু ফাটল সৃষ্টি করে দেখছেন। এটি দেখতে হলে টুইন পৃথিবীতে সভ্যতার বসবাস লাগবে এবং টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডকে সচল রাখতে দিতে হবে। সবাই মিলে এই ফাটল বড় হওয়া দেখছেন বিভিন্ন এন্টি প্ল্যানেটারি অবজেক্ট ব্যবহার করে। এটি শিক্ষা নয় একটি খারাপ অভ্যাস।
নীহারিকা পালসারকে ছোট করলে গ্রহের টুইন থেকে ধূমকেতু এস্টরয়েড হয়ে থাকে। এদের চেয়ে ছোট করলে ফিজিক্স কেমিস্ট্রিওয়ালা তৈরি হয়। সভ্যতার যতো ফ্যাকাল্টি আছে এরা এসব উল্টা পাল্টা দেখছে একেকভাবে কৃত্রিম বিদ্যুত তৈরি করে বা বিদ্যতিক টুইন ফিল্ড স্হানান্তর করে। যে কাজ টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড ওর টূইন পৃথিবী দ্বারা করছে সেই কাজ সেই পৃথিবীর টুইন বডির প্যাঁচানো টুইন বিমের খনিজ টুইন ও আকাশ টূইনের অবজেক্টে তৈরি। এর বিদ্যুত প্রবাহের গতি থেমে গেলে ওরাও থেমে যাবে। টুইন পৃথিবীর বডির প্যাঁচ খুলে গেলে বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতাও খুলে যাবে।
আপনি যখন খনিজ তুলছেন তখন ওর চার্জ স্ট্রাটোসফেয়ারকে মেসোস্ফেয়ার বা মেসোস্ফেয়ার থেকে স্ট্রাটোস্ফেয়ার করে নিয়ে এসেছেন এবং তা করে ট্রপোস্ফেয়ার টুইনের ফিল্ড পরিবর্তন করে এনেছেন। সহজভাবে বললে দিনের টূইনকে রাত এবং রাতের টুইনকে দিন করেছেন বলে এ থেকে চার্জ তৈরি হচ্ছে।
আপনার ট্রেন চলাকে যদি আকাশে দেখতে চান তাহলে বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে দেখতে হবে অর্থাৎ যে সময়ে দিনে এটি যে দিকে চলছে একই সময়ে রাতের বিপরীত অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড কমিয়ে ফেলতে হবে। অথবা কারমান লাইনে এর বিপরীত থেকে দেখতে হবে যা একটি এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি ও গর্হিত কাজ। এর জন্য চাঁদকে সরিয়ে দিয়ে বা চাঁদে ফাটল সৃষ্টি করলে পাহাড়ে ফাটল সৃষ্টি হবে বা পাহাড়ের নেগেটিভ পজিটিভ টূইন রেঞ্জ কমে কাছাকাছি করবে আর ট্রেনটিকে ছোট্ট ট্রপোস্ফেয়ারের জাস্ট উপরে দেখাবে এবং ট্রেনটি যে দিকে যাচ্ছে ওর বিপরীত দেখাবে।
এতে লক্ষ লক্ষ লিটার টুইন পানির ফিল্ড ধ্বংস করে এন্টি ফিল্ড করেছেন। অনেক অক্সিজেন টুইন ফিল্ড ধ্বংস করে করেছেন। তাহলে নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড ধ্বংস করে এসব করছেন। এর মানে এটি আপনার ল্যাবরেটরির শিক্ষা হলেও প্র্যাক্টিক্যাল করলে বিলুপ্ত হয়ে যাবেন। ব্ল্যাক হোল সাইন্স থিওরি বোঝার জন্য এবং মানবসভ্যতার বিলুপ্তি যেনো না হয় চেষ্টা এখনও অব্যাহত আছে।
ইতিমধ্যে যুদ্ধাস্ত্রেও এমন ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড তৈরি করে ফেলেছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি ব্যবহার করে। এর ভালো দিক ছিলো প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড মেরামত করা। যখন আইনস্টাইন, হকিং, প্ল্যাঙ্ক, টেসলাদের আবর্জনায় আমাদের বসবাসের ফিল্ড বিধ্বস্হ হয়ে গেছে।
লস্ট ওয়ার্ল্ড যা করছে ওরা টিকবে না। কিন্তু যারা যেভাবে পারেন দ্রুত প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড আপনার বসবাসের স্হান তৈরি করতে শহর ছেড়ে চলে যান। কেমিক্যাল ব্যবহার না করে চলুন। ব্যালান্স উদ্ভিদ তৈরি করতে সারফেসে বৃষ্টির পানি নদীর পানির সংযোগ তৈরি করুন।
সমগ্র প্ল্যানেটারি টূইন ফিল্ডের চারভাগের তিনভাগ পানি আর একভাগ টুইন খনিজ ও টুইন আকাশ হওয়ায় আপনার চারিপাশে যেসব উদ্ভিদের বিন্যাস করবেন সেখানে যেনো একভাগ উদ্ভিদ দিবস রাতের পৃথিবীতে অক্সিজেন তৈরি করতে পারে এমনভাবে লাগাবেন। আর তিনভাগ ফল মূল শাক সবব্জি শস্য ভেষজও উদ্ভিদ দিয়ে বিন্যাস করুন।
আপনার এলাকার প্রাচীন স্পেসিস যেনো বিলুপ্ত না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখবেন। একচেটিয়া ইন্ডাষ্ট্রিয়ালাইজেশন করতে যাবেন না। তা করলেও যেনো উল্লেখিতভাবে ব্যলান্স থাকে। মেশিনারিজ বা এআই ব্যবহার করে করবেন না। মানুষের এবং প্রাণীজগতের উপস্হিতি দিয়ে করতে হবে এবং প্রাণীজগতেরও ব্যালান্স করুন। যার ভূমিতে যে মিনারেল্স সর্টেজ আছে সেই মিনারেল্সের উদ্ভিদ বেশি করে ব্যলান্স করুন।
জীবজগতের শ্বাস প্রশ্বাস থেকে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের টুইন খনিজ, টূইন আকাশ ও টুইন চার্জের এন্টি টূইন ফিল্ড পানির সন্মিলিত ফিশন ফিউশন টুইন চক্র। ব্ল্যাক হোল থিওরির পর্যবেক্ষন রিপোর্ট অনুযায়ী উদ্ভিদ দিয়ে এই বিন্যাস টুইন ফিল্ড তৈরি করা যাচ্ছে। যেমন দুই বিপরীত পৃথিবীর অক্সিজেনেটেড টুইন প্লান্ট সব সময় পানির প্রবাহ ধারন করে। কেননা এরা দুই বিপরীত পৃথিবী দ্বারা বা যে টুইন পানির চার্জ ধারন করে তা তাদের টুইন খনিজ ও টূইন আকাশ নির্মাণ করবে তখনই যখন এই টূইন পানির চার্জ টুইন ফিল্ড ফিশন ফিউশন টুইন সম্পাদন করে বা শ্বাস প্রশ্বাস চালাতে পারে। তাহলে পানি পাওয়া যাচ্ছে টূইনভাবে টুইন ট্রপোস্ফেয়ার ও মেসোস্ফেয়ারে। যেহেতু টুইন কোর বিশ্লেষন হয়েছে। যেখান থেকে সৃষ্টি শুরু শেষ হয়েছে আবার সেখানে এসে শেষ হয়েছে।
এখন এই ফিফটি ফিফটি পানির উত্তর দক্ষিণ, দক্ষিণ উত্তর ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডকে ২০℅ পানির প্রবাহ দিয়ে দিন ও রাতের প্রবাহের জন্য টূইন ৬ টি পাহাড় বা স্কেলেটাল প্ল্যানেটগুলোকে টুইনভাবে টার্বাইন ইঞ্জিন পরিচালিত করাতে হবে। তাহলে শুধু দিনে অক্সিজেন দেওয়া প্লান্ট তৈরি করতে হবে। তাহলেই দিনে যে ২০℅ পানি ধারন করবে বা অক্সিজেন টুইন দিয়ে নাইট্রোজেন টুইনের পাহাড়ের নেগেটিভ পজিটিভ ম্যাগনেটকে ঘুরাবে তা স্ট্যান্ডার্ড পরিমাপ পাওয়া যাচ্ছে। এবং যেহেতু মহান আল্লাহ এভাবে সৃষ্টি করেছেন।
একারণে পৃর্বে উল্লেখিত ৫০℅ অক্সিজেনেটেড প্লান্টের পরিবর্তে একভাগ দিবস রাতের অক্সিজেনেটেড প্লান্ট অবশ্যই লাগবে এবং তিনভাগ দিনের উদ্ভিদ দ্বারা প্রাণী জগতের খাদ্য চাহিদা মেটাতে হবে। গ্রামীণ হাট বাজারে একেকজন একেক পণ্য উৎপাদনকারী এই একভাগ থেকে উদ্ভিদের নির্যাস তৈরি করবে। প্রয়োজনীয় ন্যাচারাল মাছ মাংসের হাট বাজারও চাহিদা মতো তৈরি হবে। যেহেতু শহর থাকছে না বা খনিজ ব্যবহার দিয়ে ডোয়ার্ফ টূইন অপার্থিব অশিক্ষিত সভ্যতা তৈরি হয়েছে।
এছাড়া অপার্থিব সভ্যতার বিলুপ্তির সময়কাল যে কোনো মুহুর্তে খুব কাছাকাছি এসে গেছে। যুবরাজ /০৩.০৬.২০২৫।